শুক্রবার ক্লাসের সিদ্ধান্ত হয়নি, ভুলবশত ফেসবুকে পোস্ট হয়েছিল

শিক্ষা কার্যক্রম সচল রাখতে প্রয়োজনে শুক্রবারও ক্লাস নেওয়া হবে বলে শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরীর বরাতে যে বক্তব্যটি শিক্ষামন্ত্রণালয় তাদের ফেসবুক ভেরিফায়েড পেজে পোস্ট দিয়েছিল তা ভুলবশত বলে জানিয়েছে তারা। অপর এক পোস্টে আজ রোববার (৫ মে) বিকেলে ৪টার দিকে এই তথ্য জানায় তারা। এই পোস্টে মন্ত্রণালয় আরও বলেছে,  শুক্রবারের বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। ফেসবুক পেজ থেকে আগের পোস্টটি সরিয়ে নতুন পোস্টে শিক্ষা মন্ত্রণালয় বলেছে ‘শুক্রবার শিক্ষা খোলার বিষয়ের শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ভেরিফায়েড পেজে মাননীয় শিক্ষামন্ত্রীর বরাতে দেওয়া তথ্য ভুলবশত পোস্ট করা হয়েছে। এই বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। তবে পরবর্তী সিদ্ধান্ত না দেওয়া পর্যন্ত শনিবারের পাঠদান কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।’  এর আগে একই পেজে শিক্ষা মন্ত্রণালয় শিক্ষামন্ত্রীর বরাতে বলা হয়েছিল, ‘আমাদের এখন বছরে স্কুলের মোট কর্মদিবস ১৮৫টি। এর মধ্যে ২০ দিন নতুন শিক্ষাক্রমের মূল্যায়নের জন্য রাখা হয়েছে। স্কুলের কর্মদিবস যদি আরও কমে যায়, শিক্ষা কার্যক্রম সচল রাখতে প্রয়োজনে শুক্রবারও ক্লাস নেওয়া হবে।’

ইরাক আক্রমণকে ‘নিষ্ঠুর’ বললেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ বুশ!

 




সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশ বলেছেন, ইরাকে ২০০৩ সালে মার্কিন নেতৃত্বাধীন সামরিক অভিযানটি ‘নিষ্ঠুর’ ও ‘অযৌক্তিক’ ছিল। তবে এ কথা যে তিনি মুখ ফসকে বলে ফেলেছেন সেটি পরে স্বীকারও করেন। নিজের বক্তব্য সংশোধন করে জানান—তিনি আসলে ইউক্রেনে রুশ আগ্রাসনের কথা বোঝাতে চেয়েছেন। খবর বার্তা সংস্থা রয়টার্সের।


যুক্তরাষ্ট্রের ডালাসে বুধবার এক অনুষ্ঠানে রাশিয়ার রাজনৈতিক ব্যবস্থার সমালোচনা করতে গিয়ে বুশ এই বেফাঁস মন্তব্য করে বসেন।


বুশ ওই অনুষ্ঠানে বলেন, ‘রাশিয়ায় ভারসাম্যের অনুপস্থিতি এবং ইরাকে সম্পূর্ণ অযৌক্তিক ও নৃশংস হামলা শুরু করার একক ব্যক্তি-সিদ্ধান্তের ফলাফল হলো (ইউক্রেনে এ যুদ্ধ)।’ পরক্ষণেই বুশ নিজের ভুল বুঝতে পেরে মাথা নেড়ে বলেন, ‘আমি ইউক্রেনের কথা বুঝিয়েছি।’


বুশ পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে কৌতুকের স্বরে নিজের ভুলের জন্য বয়সকে দোষারোপ করলে উপস্থিত দর্শকের মধ্যে হাসির রোল পড়ে যায়।


ইরাকে গণবিধ্বংসী অস্ত্র রয়েছে—এমন দাবি করে ২০০৩ সালে সে দেশে সামরিক অভিযান চালায় মার্কিন নেতৃত্বাধীন পশ্চিমা জোট। সে সময় যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ছিলেন জর্জ বুশ।


জর্জ বুশের মন্তব্যটি দ্রুত সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক হারে ছড়িয়ে পড়ে।

মন্তব্যসমূহ