হিজবুল্লাহর ভয়াবহ রকেট হামলা, প্রতিরোধে ব্যর্থ ইসরাইল

লেবানন থেকে ফিলিস্তিনির হাইফা এবং গালিলি অঞ্চলের দিকে অন্তত ৩৫টি রকেট ছোঁড়া হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে ইসরাইলি সামরিক বাহিনী। সেনা সূত্রে জানা গেছে, দক্ষিণ লেবানন থেকে এই রকেট হামলা চালানো হয়, এবং এসব রকেট হাইফা এবং পশ্চিম গালিলির দখলকৃত অঞ্চলে আঘাত হানে। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ইসরাইলি বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কোনো রকেট বিধ্বস্ত করতে সক্ষম হয়নি। হাইফা শহরের বিভিন্ন এলাকায় রকেট হামলার সতর্কবার্তা শোনার খবর পাওয়া গেছে। আল-মায়াদিন টিভি চ্যানেল জানায়, হাইফার উত্তরে আল-কিরিওত এলাকায় একাধিক বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, দখলকৃত পশ্চিম গালিলির ইয়ারা শহরে এক ভবন হিজবুল্লাহর মিসাইল হামলায় পুড়ে যায়। অপরদিকে, আভিভিম, ইয়রাউনসহ ওপরের গালিলির বেশ কয়েকটি শহরে রকেট হামলার সতর্কবার্তা বাজানো হয়। সূত্র: মেহের নিউজ

ইরাকে একজন মার্কিন সেনার উপস্থিতিও সহ্য করা হবে না

 




ইরাকের জাতীয় সংসদের ফাতাহ জোটের প্রধান হাদি আল-আমেরি দেশের মাটি থেকে মার্কিন সেনাদের অর্থবহ প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, যেকোনো অজুহাতে ইরাকের মাটিতে আমেরিকার একটি সেনা উপস্থিতিরও বিরোধী তার জোট।


হাদি আল-আমেরি সুস্পষ্টভাবে বলেন, ইরাকি ভূখণ্ডে আমেরিকার একটি সেনা উপস্থিতিকেও সহ্য করা হবে না। ইরাকের মাটি থেকে আমেরিকার সমস্ত সেনা প্রত্যাহার করা হচ্ছে লক্ষ্য এবং এ নিয়ে কোনো দেনদরবারের প্রশ্ন নেই। হাদি আল-আমেরির বরাত দিয়ে সাফাক নিউজ এ খবর দিয়েছে।


ফাতাহ জোটের এ নেতা বলেন, প্রশিক্ষণ এবং পরামর্শমূলক মিশনের ছদ্মাবরণে ইরাকে আমেরিকার সেনা অবস্থান কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। এক্ষেত্রে ইরাকের সার্বভৌমত্ব হচ্ছে তাদের কাছে রেড লাইন। তিনি বলেন, "আশা করি মার্কিন সেনা এবং ইরাকের সরকারের কাছে আমার বার্তা পরিষ্কার। যা নিয়ে চুক্তি হয়েছিল আপনারা তাই বাস্তবায়ন করুন। আমরা কোনভাবেই বিকৃতি, প্রতারণা কিংবা চুক্তির পরিবর্তন গ্রহণ করব না।"


হাদি আল-আমেরি আরো বলেন, "যদি মার্কিন সেনারা ইরাকে থাকার বিষয়টি বেছে নেয় তাহলে এই ভুল সিদ্ধান্তের পরিণতি তাদেরকে বহন করতে হবে। ইরাকের মাটিতে একজন বিদেশি সেনাকেও আমরা মেনে নেব না।"#


পার্সটুডে

মন্তব্যসমূহ