শুক্রবার ক্লাসের সিদ্ধান্ত হয়নি, ভুলবশত ফেসবুকে পোস্ট হয়েছিল

শিক্ষা কার্যক্রম সচল রাখতে প্রয়োজনে শুক্রবারও ক্লাস নেওয়া হবে বলে শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরীর বরাতে যে বক্তব্যটি শিক্ষামন্ত্রণালয় তাদের ফেসবুক ভেরিফায়েড পেজে পোস্ট দিয়েছিল তা ভুলবশত বলে জানিয়েছে তারা। অপর এক পোস্টে আজ রোববার (৫ মে) বিকেলে ৪টার দিকে এই তথ্য জানায় তারা। এই পোস্টে মন্ত্রণালয় আরও বলেছে,  শুক্রবারের বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। ফেসবুক পেজ থেকে আগের পোস্টটি সরিয়ে নতুন পোস্টে শিক্ষা মন্ত্রণালয় বলেছে ‘শুক্রবার শিক্ষা খোলার বিষয়ের শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ভেরিফায়েড পেজে মাননীয় শিক্ষামন্ত্রীর বরাতে দেওয়া তথ্য ভুলবশত পোস্ট করা হয়েছে। এই বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। তবে পরবর্তী সিদ্ধান্ত না দেওয়া পর্যন্ত শনিবারের পাঠদান কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।’  এর আগে একই পেজে শিক্ষা মন্ত্রণালয় শিক্ষামন্ত্রীর বরাতে বলা হয়েছিল, ‘আমাদের এখন বছরে স্কুলের মোট কর্মদিবস ১৮৫টি। এর মধ্যে ২০ দিন নতুন শিক্ষাক্রমের মূল্যায়নের জন্য রাখা হয়েছে। স্কুলের কর্মদিবস যদি আরও কমে যায়, শিক্ষা কার্যক্রম সচল রাখতে প্রয়োজনে শুক্রবারও ক্লাস নেওয়া হবে।’

সামরিক অভ্যুত্থান মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ : এরদোগান

 




সামরিক অভ্যুত্থানকে মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ হিসেবে মন্তব্য করেছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রজব তাইয়েব এরদোগান। রোববার দেশটিতে ‘পোস্ট মর্ডান’ অভ্যুত্থান হিসেবে পরিচিত ১৯৯৭ সালে তুরস্কের সামরিক অভ্যুত্থানের ২৪তম বার্ষিকী উপলক্ষে এক ভিডিও বার্তায় এই মন্তব্য করেন তিনি।


১৯৯৭ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি তুরস্কের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী নাজিমুদ্দিন এরবাকানের নেতৃত্বের ওয়েলফেয়ার পার্টির সরকারকে অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতাচ্যুত করে সামরিক বাহিনী। রজব তাইয়েব এরদোগান সেই সময় ওয়েলফেয়ার পার্টির পক্ষ থেকে নির্বাচিত হয়ে ইস্তাম্বুলের মেয়র হিসেবে দায়িত্বরত ছিলেন।


অভ্যুত্থানের পর ওয়েলফেয়ার পার্টিকে নিষিদ্ধ করা হয় এবং এরদোগানকে জেলে যেতে হয়।


রোববার টুইটারে প্রকাশিত ভিডিও বার্তায় এরদোগান বলেন, ‘সব বাধা সত্ত্বেও আমি গর্ব ও সম্মানের সাথে জনগণের ভোটে নির্বাচিত মর্যাদাবান তুর্কি জাতির প্রথম প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করছি।’


তিনি বলেন, ‘সামরিক অভ্যুত্থান মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ। ২৮ ফেব্রুয়ারি আমি তার অভিজ্ঞতা পেয়েছি এবং এই বিষয়ে সচেতনতা আমার রয়েছে।’


সূত্র : ইয়েনি শাফাক


মন্তব্যসমূহ