হিজবুল্লাহর ভয়াবহ রকেট হামলা, প্রতিরোধে ব্যর্থ ইসরাইল

লেবানন থেকে ফিলিস্তিনির হাইফা এবং গালিলি অঞ্চলের দিকে অন্তত ৩৫টি রকেট ছোঁড়া হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে ইসরাইলি সামরিক বাহিনী। সেনা সূত্রে জানা গেছে, দক্ষিণ লেবানন থেকে এই রকেট হামলা চালানো হয়, এবং এসব রকেট হাইফা এবং পশ্চিম গালিলির দখলকৃত অঞ্চলে আঘাত হানে। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ইসরাইলি বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কোনো রকেট বিধ্বস্ত করতে সক্ষম হয়নি। হাইফা শহরের বিভিন্ন এলাকায় রকেট হামলার সতর্কবার্তা শোনার খবর পাওয়া গেছে। আল-মায়াদিন টিভি চ্যানেল জানায়, হাইফার উত্তরে আল-কিরিওত এলাকায় একাধিক বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, দখলকৃত পশ্চিম গালিলির ইয়ারা শহরে এক ভবন হিজবুল্লাহর মিসাইল হামলায় পুড়ে যায়। অপরদিকে, আভিভিম, ইয়রাউনসহ ওপরের গালিলির বেশ কয়েকটি শহরে রকেট হামলার সতর্কবার্তা বাজানো হয়। সূত্র: মেহের নিউজ

দখলে থাকা ভূমি আজারবাইজানের কাছে হস্তান্তর শুরু করেছে আর্মেনিয়া

 




রাশিয়ার মধ্যস্থতায় সই হওয়া নাগার্নো-কারাবাখ শান্তি চুক্তির অধীনে আজারবাইজানের ভূমি ফেরত দিতে শুরু করেছে আর্মেনিয়ার সরকার। এসব ভূমি গত ৩০ বছর ধরে আর্মেনিয়া দখল করে রেখেছিল।


সম্প্রতি রাশিয়ার মধ্যস্থতায় যে চুক্তি সই হয়েছে তার অধীনে আর্মেনিয়া আজারবাইজানের কাছে কালবাজার নামে একটি এলাকা রোববার হস্তান্তর করে। এছাড়া আগদাম নামে আরেকটি জায়গা আগামী ২০ নভেম্বরের ভেতরে আজারবাইজানকে ফেরত দিতে হবে। একইভাবে লাচিন নামে একটি এলাকা আগামী ০১ ডিসেম্বর এর ভেতরে আজারবাইজানের কাছে ফেরত দেয়ার কথা। ওই এলাকার বেশ কিছু ভূখণ্ড এরইমধ্যে আজারবাইজানের সেনারা পুনর্দখল করেছে।


জাতিগত বংশোদ্ভূত আর্মেনীয় লোকজন রোববার কালবাজার এলাকা থেকে আর্মেনিয়ায় চলে গেছে। ১৯৯০ সালের দিকে এলাকাটি আর্মেনিয়া সমর্থিত বিচ্ছিন্নতাবাদী সন্ত্রাসীরা এবং আর্মেনিয়ার সেনারা দখল করে নিয়েছিল। তবে এলাকা ছেড়ে চলে যাওয়ার আগে লোকজন তাদের ঘর-বাড়ি আগুনে পুড়িয়ে দেয়। কারাবাখ অঞ্চলটি আন্তর্জাতিকভাবে আজারবাইজানের ভূমি হিসেবে স্বীকৃত। সূত্র : ডেইলি সাবাহ ও পার্সটুডে

মন্তব্যসমূহ