হিজবুল্লাহর ভয়াবহ রকেট হামলা, প্রতিরোধে ব্যর্থ ইসরাইল

লেবানন থেকে ফিলিস্তিনির হাইফা এবং গালিলি অঞ্চলের দিকে অন্তত ৩৫টি রকেট ছোঁড়া হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে ইসরাইলি সামরিক বাহিনী। সেনা সূত্রে জানা গেছে, দক্ষিণ লেবানন থেকে এই রকেট হামলা চালানো হয়, এবং এসব রকেট হাইফা এবং পশ্চিম গালিলির দখলকৃত অঞ্চলে আঘাত হানে। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ইসরাইলি বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কোনো রকেট বিধ্বস্ত করতে সক্ষম হয়নি। হাইফা শহরের বিভিন্ন এলাকায় রকেট হামলার সতর্কবার্তা শোনার খবর পাওয়া গেছে। আল-মায়াদিন টিভি চ্যানেল জানায়, হাইফার উত্তরে আল-কিরিওত এলাকায় একাধিক বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, দখলকৃত পশ্চিম গালিলির ইয়ারা শহরে এক ভবন হিজবুল্লাহর মিসাইল হামলায় পুড়ে যায়। অপরদিকে, আভিভিম, ইয়রাউনসহ ওপরের গালিলির বেশ কয়েকটি শহরে রকেট হামলার সতর্কবার্তা বাজানো হয়। সূত্র: মেহের নিউজ

কঙ্গোতে স্বর্ণখনিতে ধস, ৫০ জনের মৃত্যুর আশঙ্কা

 





গণপ্রজাতন্ত্রী কঙ্গোতে একটি স্বর্ণের খনি ধসে পড়ার ঘটনায় কমপক্ষে ৫০ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।


স্থানীয় সময় গত শুক্রবার বিকেলে কঙ্গোর দক্ষিণাঞ্চলীয় কিভু প্রদেশের কামিতুগা শহরের অস্থায়ী একটি খনি ধসে পড়ে। ভারি বৃষ্টিপাতের কারণে ওই দুর্ঘটনা ঘটেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।


প্রাদেশিক গভর্নর থিও নওয়াবিজে কাসি খনি ধসে হতাহতের ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করেছেন। সংবাদমাধ্যম আলজাজিরার খবরে বলা হয়, অবৈধভাবে পরিচালিত ওই খনি ধসে নিহত ৫০ জনের বেশিরভাগই ছিলেন তরুণ। এ কারণে কঙ্গোতে দুদিনের জাতীয় শোক ঘোষণা করা হয়েছে।


কামিতুগা শহরের মেয়র আলেক্সান্দ্রে বুন্দিয়া বলেছেন, খনি ধসে হতাহতের সঠিক সংখ্যা এখনো নিশ্চিত নয়। কঙ্গোতে এমন অনেক অবৈধ খনি রয়েছে, যেগুলো সরকারি নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করেই কার্যক্রম পরিচালনা করছে। ফলে প্রায়ই সেখানে এ ধরনের দুর্ঘটনা ঘটে আসছে।

মন্তব্যসমূহ