হিজবুল্লাহর ভয়াবহ রকেট হামলা, প্রতিরোধে ব্যর্থ ইসরাইল

লেবানন থেকে ফিলিস্তিনির হাইফা এবং গালিলি অঞ্চলের দিকে অন্তত ৩৫টি রকেট ছোঁড়া হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে ইসরাইলি সামরিক বাহিনী। সেনা সূত্রে জানা গেছে, দক্ষিণ লেবানন থেকে এই রকেট হামলা চালানো হয়, এবং এসব রকেট হাইফা এবং পশ্চিম গালিলির দখলকৃত অঞ্চলে আঘাত হানে। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ইসরাইলি বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কোনো রকেট বিধ্বস্ত করতে সক্ষম হয়নি। হাইফা শহরের বিভিন্ন এলাকায় রকেট হামলার সতর্কবার্তা শোনার খবর পাওয়া গেছে। আল-মায়াদিন টিভি চ্যানেল জানায়, হাইফার উত্তরে আল-কিরিওত এলাকায় একাধিক বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, দখলকৃত পশ্চিম গালিলির ইয়ারা শহরে এক ভবন হিজবুল্লাহর মিসাইল হামলায় পুড়ে যায়। অপরদিকে, আভিভিম, ইয়রাউনসহ ওপরের গালিলির বেশ কয়েকটি শহরে রকেট হামলার সতর্কবার্তা বাজানো হয়। সূত্র: মেহের নিউজ

আমিরাত-ইসরাইল চুক্তির বিরুদ্ধে পাকিস্তানে হাজারো মুসলমানের বিক্ষোভ

 



ইহুদিবাদী ইসরাইলের সঙ্গে সংযুক্ত আরব আমিরাত সম্পর্ক স্বাভাবিক করার জন্য যে চুক্তি সই করেছে তার বিরুদ্ধে পাকিস্তানের রাওয়ালপিন্ডি শহরে হাজার হাজার মানুষ বিক্ষোভ মিছিল করেছেন। বিক্ষোভকারীরা ইহুদিবাদী ইসরাইলকে একটি অবৈধ সরকার হিসেবে উল্লেখ করে এই চুক্তির নিন্দা জানিয়েছেন।


পাকিস্তানের রাওয়ালপিন্ডি শহর বাদেও আরো বেশ কয়েকটি মফস্বল শহরে একই ধরনের বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ মিছিল হয়েছে।


বিক্ষোভের আয়োজকরা বলেছেন, একটি বাজে রাজনৈতিক পরিস্থিতি তৈরি করে অন্য মুসলিম দেশকে এই ধরনের চুক্তি করার জন্য বাধ্য করতে সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং ইসরাইল সম্পর্ক স্বাভাবিক করার পদক্ষেপ নিয়েছে। মুসলমানদের তৃতীয় পবিত্র স্থান আল-কুদসকে ইহুদিবাদী ইসরাইলের হাতে তুলে দেয়ার ব্যবস্থা হচ্ছে এই চুক্তি। ১৯৬৭ সালে আরব-ইসরাইল যুদ্ধের সময় ইসরাইল কুদস শরীফকে দখল করে নেয়।


এর আগে, পাকিস্তান সরকারিভাবে সংযুক্ত আরব আমিরাত ও ইসরাইলের মধ্যকার চুক্তির ব্যাপারে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে। পাকিস্তান বলেছে, তিনি জনগণের অধিকারের প্রতি পাকিস্তান সরকার পরিপূর্ণ সমর্থন জানায়। ফিলিস্তিনি জনগণের নিজেদের ভাগ্য নিয়ন্ত্রণের অধিকারের প্রতিও একইভাবে সমর্থন জানায় ইসলামাবাদ।


পার্সটুডে

মন্তব্যসমূহ