হিজবুল্লাহর ভয়াবহ রকেট হামলা, প্রতিরোধে ব্যর্থ ইসরাইল

লেবানন থেকে ফিলিস্তিনির হাইফা এবং গালিলি অঞ্চলের দিকে অন্তত ৩৫টি রকেট ছোঁড়া হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে ইসরাইলি সামরিক বাহিনী। সেনা সূত্রে জানা গেছে, দক্ষিণ লেবানন থেকে এই রকেট হামলা চালানো হয়, এবং এসব রকেট হাইফা এবং পশ্চিম গালিলির দখলকৃত অঞ্চলে আঘাত হানে। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ইসরাইলি বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কোনো রকেট বিধ্বস্ত করতে সক্ষম হয়নি। হাইফা শহরের বিভিন্ন এলাকায় রকেট হামলার সতর্কবার্তা শোনার খবর পাওয়া গেছে। আল-মায়াদিন টিভি চ্যানেল জানায়, হাইফার উত্তরে আল-কিরিওত এলাকায় একাধিক বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, দখলকৃত পশ্চিম গালিলির ইয়ারা শহরে এক ভবন হিজবুল্লাহর মিসাইল হামলায় পুড়ে যায়। অপরদিকে, আভিভিম, ইয়রাউনসহ ওপরের গালিলির বেশ কয়েকটি শহরে রকেট হামলার সতর্কবার্তা বাজানো হয়। সূত্র: মেহের নিউজ

রোহিঙ্গাদের ফেরত পাঠাতে উদ্যোগ নেবে তুরস্ক

তুরস্কের উপপ্রধানমন্ত্রী নুমান কুরতুলমাস বলেছেন, মিয়ানমার থেকে বাংলাদেশে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরত পাঠাতে উদ্যোগ নেবে তুরস্ক।

আজ বুধবার কক্সবাজারের উখিয়ার কুতুপালং রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তুরস্কের উপপ্রধানমন্ত্রী।

নুমান কুরতুলমাস বলেন, ‘রোহিঙ্গা সংকটে বাংলাদেশের পাশে সব সময় থাকবে তুরস্ক।’

এ সময় তুরস্কের উপপ্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ছিলেন ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনামন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া। তিনি বলেন, ‘তুরস্ক সরকার মিয়ানমার থেকে আগত প্রায় এক লাখ রোহিঙ্গার আশ্রয়ের ব্যবস্থা করার আশ্বাস দিয়েছে।

হামলা ও নির্যাতনের শিকার হয়ে মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গাদের অবস্থা এরই মধ্যে দেখেছেন তুরস্কের ফার্স্ট লেডি এমিনি এরদোয়ান। গত ৭ সেপ্টেম্বর তিনি কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলায় রোহিঙ্গাদের ক্যাম্প পরিদর্শন করেন।

গত ২৫ আগস্টের পর থেকে রোহিঙ্গারা বাংলাদেশে প্রবেশ করতে থাকে।

রোহিঙ্গাদের ওপর এই ধরনের নির্যাতনকে তুরস্ক ‘গণহত্যা’ বলে অভিহিত করেছে। গত ৩ সেপ্টেম্বর এক বিবৃতিতে রোহিঙ্গা মুসলমানদের জন্য সীমান্ত খুলে দিতে বাংলাদেশের প্রতি আহ্বান জানান তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মেভলুত চাভুসোগলু। তিনি বলেন, রোহিঙ্গাদের জন্য যা খরচ হবে তার সবটাই বহন করবে তুরস্ক।  এনটিভি

মন্তব্যসমূহ