হিজবুল্লাহর ভয়াবহ রকেট হামলা, প্রতিরোধে ব্যর্থ ইসরাইল

লেবানন থেকে ফিলিস্তিনির হাইফা এবং গালিলি অঞ্চলের দিকে অন্তত ৩৫টি রকেট ছোঁড়া হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে ইসরাইলি সামরিক বাহিনী। সেনা সূত্রে জানা গেছে, দক্ষিণ লেবানন থেকে এই রকেট হামলা চালানো হয়, এবং এসব রকেট হাইফা এবং পশ্চিম গালিলির দখলকৃত অঞ্চলে আঘাত হানে। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ইসরাইলি বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কোনো রকেট বিধ্বস্ত করতে সক্ষম হয়নি। হাইফা শহরের বিভিন্ন এলাকায় রকেট হামলার সতর্কবার্তা শোনার খবর পাওয়া গেছে। আল-মায়াদিন টিভি চ্যানেল জানায়, হাইফার উত্তরে আল-কিরিওত এলাকায় একাধিক বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, দখলকৃত পশ্চিম গালিলির ইয়ারা শহরে এক ভবন হিজবুল্লাহর মিসাইল হামলায় পুড়ে যায়। অপরদিকে, আভিভিম, ইয়রাউনসহ ওপরের গালিলির বেশ কয়েকটি শহরে রকেট হামলার সতর্কবার্তা বাজানো হয়। সূত্র: মেহের নিউজ

ফিলিপাইনে কারাগারে হামলা চালিয়ে ১৫০ বন্দি ছিনতাই

ফিলিপাইনের একটি কারাগারে হামলা চালিয়ে ১৫০ বন্দিকে ছিনিয়ে নিয়ে গেছে সন্ত্রাসীরা।

স্থানীয় সময় মঙ্গলবার দিবাগত রাত ১টার দিকে ফিলিপাইনের কিদাপাওয়ান শহরের উত্তর কোতাবাতো জেলা কারাগারে এ ঘটনা ঘটে।

পুলিশের ধারণা, দেশটির সবচেয়ে বড় মুসলিম বিদ্রোহীগোষ্ঠী মোরো ইসলামিক লিবারেশন ফ্রন্ট (এমআইএলএফ) ওই ছিনতাইয়ে জড়িত। তবে এ ঘটনার সঙ্গে সম্পৃক্ততার দায় স্বীকার করেনি কোনো পক্ষ।

হামলার বিষয়ে কারারক্ষী পিটার বোনগাট জানান, কারাগারে এক হাজার ৫১১ জন বন্দি রয়েছে। তাদের মধ্যে পালিয়ে যেতে পেরেছেন ১৫৮ জন। তবে পরে চারজনকে আবার আটক করা হয়।

পিটার বলেন, ‘এটা পুরোপুরি পরিকল্পিত ছিল। পালানোর সময় বন্দিরা কম্বল ব্যবহার করেছিল। আমরা তাঁদের খুঁজতে অভিযান শুরু করেছি।’

তবে এ ধরনের ঘটনা ফিলিপাইনে এই প্রথম নয়। এর আগেও কয়েকবার বন্দি পালিয়েছে ফিলিপাইনের বিভিন্ন জেল থেকে। গত বছরের আগস্ট মাসেই ২৩ বন্দিকে কারাগার থেকে মুক্ত করে নিয়ে যায় বিদ্রোহীরা।

এর আগে ২০০৯ সালে দেশটির বাসিলান দ্বীপের একটি কারাগারে হামলা চালায় সশস্ত্র ১০০ সন্ত্রাসী। সে সময় তারা ৩১ বন্দিকে মুক্ত করে নিয়ে যায়। আল-জাজিরা


মন্তব্যসমূহ