হিজবুল্লাহর ভয়াবহ রকেট হামলা, প্রতিরোধে ব্যর্থ ইসরাইল

লেবানন থেকে ফিলিস্তিনির হাইফা এবং গালিলি অঞ্চলের দিকে অন্তত ৩৫টি রকেট ছোঁড়া হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে ইসরাইলি সামরিক বাহিনী। সেনা সূত্রে জানা গেছে, দক্ষিণ লেবানন থেকে এই রকেট হামলা চালানো হয়, এবং এসব রকেট হাইফা এবং পশ্চিম গালিলির দখলকৃত অঞ্চলে আঘাত হানে। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ইসরাইলি বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কোনো রকেট বিধ্বস্ত করতে সক্ষম হয়নি। হাইফা শহরের বিভিন্ন এলাকায় রকেট হামলার সতর্কবার্তা শোনার খবর পাওয়া গেছে। আল-মায়াদিন টিভি চ্যানেল জানায়, হাইফার উত্তরে আল-কিরিওত এলাকায় একাধিক বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, দখলকৃত পশ্চিম গালিলির ইয়ারা শহরে এক ভবন হিজবুল্লাহর মিসাইল হামলায় পুড়ে যায়। অপরদিকে, আভিভিম, ইয়রাউনসহ ওপরের গালিলির বেশ কয়েকটি শহরে রকেট হামলার সতর্কবার্তা বাজানো হয়। সূত্র: মেহের নিউজ

শেষ পর্যন্ত বাঁচানো গেলনা ভারতীয় ৫ সেনা সদস্যকে

শেষ পর্যন্ত বাঁচানো গেলনা কয়েক ঘন্টা তুষারধসে বরফের স্তূপে চাপা পড়া অবস্থা থেকে জীবিত উদ্ধার হওয়া পাঁচ সেনা সদস্যকে।

শনিবার জম্মু ও কাশ্মীরের মাচিল সেক্টরে তাদের চৌকি তুষার ধসের ধাক্কায় বরফের নীচে চলে গিয়েছিল। সারাদিন চেষ্টার পর বিকেলে সবাইকেই বের করে নিয়ে আসতে সক্ষম হয় উদ্ধারকারী দল কিন্তু শেষ পর্যন্ত তাদের বাঁচানো সম্ভব হয়নি।

দেশটির সেনাবাহিনী জানিয়েছে, ‘সোমবার বিশেষ চিকিৎসার জন্য ওই সেনাসদস্যদের বিমানে উড়িয়ে নিয়ে যাওয়া হয় শ্রীনগরে সেনা হাসপাতালে। কিন্তু ততক্ষণে অনেক দেরি হয়ে গেছে। তাদেরকে হাসপতালে নিয়ে যাওয়ার পথেই মারা গেছেন।


ওই দিন দীর্ঘক্ষণ বরফে চাপা পড়ে থাকার ফলে শরীরের ভিতরে যে ক্ষতি হয়েছে, তার জেরেই মর্মান্তিক পরিণতি হল।

এই নিয়ে চলতি কয়েকদিনের ভারতে তুষারধসে চাপা পড়ে মৃত সেনা সদস্যের সংখ্যা বেড়ে দাড়ালো ২০ জনে।

খারাপ আবহাওয়ার জন্য বরফের নীচ থেকে বের করে আনার পর ওই সেনাসদস্যদের স্পেশাল চিকিৎসার জন্য নির্দিষ্ট হাসপাতালে পাঠানোর প্রয়াস মার খায়। বিকেলে এক সেনাকর্তা বলেন, দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা। বীর সৈনিকদের সকলেই শহিদ হয়েছেন।

টাইমস অব ইন্ডিয়া বলছে, দেশটির প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক মুখপাত্র জানিয়েছেন, কাশ্মীর উপত্যকায় একদিকে লাগাতার তুষারপাত চলছে। পাশাপাশি ঘন কুয়াশার দাপট। তার মধ্যেই মাচিলে শনিবার উদ্ধার হওয়া ৫ সেনাসদস্যকে শ্রীনগরে পাঠানোর জন্য সবরকম চেষ্টা করছেন সেনার বিমান চালকরা। আরটিএনএন

মন্তব্যসমূহ