হিজবুল্লাহর ভয়াবহ রকেট হামলা, প্রতিরোধে ব্যর্থ ইসরাইল

লেবানন থেকে ফিলিস্তিনির হাইফা এবং গালিলি অঞ্চলের দিকে অন্তত ৩৫টি রকেট ছোঁড়া হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে ইসরাইলি সামরিক বাহিনী। সেনা সূত্রে জানা গেছে, দক্ষিণ লেবানন থেকে এই রকেট হামলা চালানো হয়, এবং এসব রকেট হাইফা এবং পশ্চিম গালিলির দখলকৃত অঞ্চলে আঘাত হানে। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ইসরাইলি বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কোনো রকেট বিধ্বস্ত করতে সক্ষম হয়নি। হাইফা শহরের বিভিন্ন এলাকায় রকেট হামলার সতর্কবার্তা শোনার খবর পাওয়া গেছে। আল-মায়াদিন টিভি চ্যানেল জানায়, হাইফার উত্তরে আল-কিরিওত এলাকায় একাধিক বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, দখলকৃত পশ্চিম গালিলির ইয়ারা শহরে এক ভবন হিজবুল্লাহর মিসাইল হামলায় পুড়ে যায়। অপরদিকে, আভিভিম, ইয়রাউনসহ ওপরের গালিলির বেশ কয়েকটি শহরে রকেট হামলার সতর্কবার্তা বাজানো হয়। সূত্র: মেহের নিউজ

ট্রাম্পের এমন আচরণের জন্য মুসলমানরাই দায়ী: মাওলানা মাসউদ

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নতুন প্রেসিডেন্ট ডোনাল ট্রাম্পের এমন আচরণের জন্য আমরা মুসলমানরাই দায়ী বলে মন্তব্য করেছেন, ইক্বরা বাংলাদেশের চেয়ারম্যান ও জামিয়া ইক্বরার মহাপরিচালক মাওলানা ফরীদ ঊদ্দীন মাসউদ।

শুক্রবার সন্ধ্যায় বাংলাদেশ কন্সুলেট জেনারেল, নিউইয়র্ক কর্তৃক আয়োজিত ‘সন্ত্রাসবাদ বিরোধী এক আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।

মাওলানা মাসউদ বলেন, ট্রাম্প মুসলমান সম্পর্কে যা বলেছেন বা যা করছেন তা গুটি কয়েক বিপথগামী সন্ত্রাসীদের কর্মকান্ডের কারণেই বলছেন বা করছেন। যার জন্য আমরা মুসলমানরাই দায়ী।


তিনি বলেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নতুন প্রেসিডেন্ট ডোনাল ট্রাম্প ইসলাম বিদ্বেষী নয় বরং ইসলামের প্রতি তার ভুল ধারণা রয়েছে। মূলত তিনি ইসলাম সম্পর্কে ভুল ধারণার শিকার।

মাসউদ বলেন, বাংলাদেশে জঙ্গিবাদের কোনো স্থান নেই। ইসলামে শুধু মানুষ নয়, বিনা প্রয়োজনে একটি পিঁপড়াকেও হত্যা করা জায়েজ নেই।

ইসলামের নামে সন্ত্রাস চালিয়ে নিরীহ মানুষ হত্যার পর ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হওয়া জাতির জন্য মঙ্গল এনে দিতে পারে না। জঙ্গিবাদ মোকাবিলায় প্রবাস থেকে বাংলাদেশিদের সহযোগিতা করার আহবান জানান মাওলানা মাসউদ।

কনসাল জেনারেল শামীম আহসানের উপস্থাপনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি ও রাষ্ট্রদূত মাসুদ বিন মোমেন।

সভায় অন্যান্যদের মধ্যে এন্ট্রি টেরোজিজম এওয়ারন্যাস ইউনিট প্রধান ইমাম কাজী কায়্যূম ও বদরপুর দরবার শরীফের পীর আল্লামা ড. সায়্যিদ মুতাওয়াক্কিল বিল্লাহ রাব্বানীও উপস্থিত ছিলেন। আরটিএনএন

মন্তব্যসমূহ