হিজবুল্লাহর ভয়াবহ রকেট হামলা, প্রতিরোধে ব্যর্থ ইসরাইল

লেবানন থেকে ফিলিস্তিনির হাইফা এবং গালিলি অঞ্চলের দিকে অন্তত ৩৫টি রকেট ছোঁড়া হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে ইসরাইলি সামরিক বাহিনী। সেনা সূত্রে জানা গেছে, দক্ষিণ লেবানন থেকে এই রকেট হামলা চালানো হয়, এবং এসব রকেট হাইফা এবং পশ্চিম গালিলির দখলকৃত অঞ্চলে আঘাত হানে। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ইসরাইলি বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কোনো রকেট বিধ্বস্ত করতে সক্ষম হয়নি। হাইফা শহরের বিভিন্ন এলাকায় রকেট হামলার সতর্কবার্তা শোনার খবর পাওয়া গেছে। আল-মায়াদিন টিভি চ্যানেল জানায়, হাইফার উত্তরে আল-কিরিওত এলাকায় একাধিক বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, দখলকৃত পশ্চিম গালিলির ইয়ারা শহরে এক ভবন হিজবুল্লাহর মিসাইল হামলায় পুড়ে যায়। অপরদিকে, আভিভিম, ইয়রাউনসহ ওপরের গালিলির বেশ কয়েকটি শহরে রকেট হামলার সতর্কবার্তা বাজানো হয়। সূত্র: মেহের নিউজ

প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে নির্বাচনকে আমি আজ অবৈধ ঘোষণা করলাম: চরমোনাই পীর  

 




সংবিধান সংশোধন করে প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে যে নির্বাচন ব্যবস্থা, সেটিকে অবৈধ ঘোষণা করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম। 


তিনি বলেন, ‘জালিমদের অত্যাচারের পরেও মজলুমদের পক্ষে রাজপথে নামতে পেরেছি, এ জন্য খুশি। বাক্‌স্বাধীনতা হরণের পরে সংবিধান সংশোধনের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে নির্বাচনকে আজ আমি অবৈধ ঘোষণা করলাম।


শুক্রবার সকালে ইসলামী যুব আন্দোলনের সপ্তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে পুরানা পল্টনের হাউস বিল্ডিং চত্বরে আয়োজিত যুব সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।


যারা এখনো মানুষের ভোটাধিকারের জন্য মাঠে নামছেন না, তাদের মাঠে নামার আহ্বান জানিয়ে মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম বলেন, ‘যুবকদের ভোট হওয়ার পরে তারা সুন্দরভাবে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেনি। যারা সরকারের পদত্যাগের দাবিতে রাজপথে আন্দোলনে আছেন, তাদেরকে আমি অভিনন্দন জানাই। আমরা সবাই যদি একযোগে আন্দোলনে নামতে পারি, তবে জালিমদের পতন অবশ্যম্ভাবী।


ইসলামী আন্দোলনের আমির বলেন, আমাদের দাবি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন। এই দাবি অবাস্তব নয়। অতীতে এই দাবিতে আওয়ামী লীগ লগি-বইঠা নিয়ে মানুষ পিটিয়ে হত্যা করেছে। বর্তমান সরকারের পক্ষে কোনো ভালো মানুষ নেই। কোনো জালেম অতীতে সফল হয়নি, ভবিষ্যতেও সফল হবে না, ইনশাআল্লাহ।


ইসলামী যুব আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সভাপতি মাওলানা মুহাম্মাদ নেছার উদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত যুব সমাবেশে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসচিব মাওলানা ইউনুছ আহমাদ, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক কে এম আতিকুর রহমান, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কাশেম, সৈয়দ বেলায়েত হোসেন, যুব নেতা প্রকৌশলী ইঞ্জিনিয়ার আতিকুর রহমান মুজাহিদ ও মাওলানা মানছুর আহমাদ সাকি প্রমুখ।






মন্তব্যসমূহ