শুক্রবার ক্লাসের সিদ্ধান্ত হয়নি, ভুলবশত ফেসবুকে পোস্ট হয়েছিল

শিক্ষা কার্যক্রম সচল রাখতে প্রয়োজনে শুক্রবারও ক্লাস নেওয়া হবে বলে শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরীর বরাতে যে বক্তব্যটি শিক্ষামন্ত্রণালয় তাদের ফেসবুক ভেরিফায়েড পেজে পোস্ট দিয়েছিল তা ভুলবশত বলে জানিয়েছে তারা। অপর এক পোস্টে আজ রোববার (৫ মে) বিকেলে ৪টার দিকে এই তথ্য জানায় তারা। এই পোস্টে মন্ত্রণালয় আরও বলেছে,  শুক্রবারের বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। ফেসবুক পেজ থেকে আগের পোস্টটি সরিয়ে নতুন পোস্টে শিক্ষা মন্ত্রণালয় বলেছে ‘শুক্রবার শিক্ষা খোলার বিষয়ের শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ভেরিফায়েড পেজে মাননীয় শিক্ষামন্ত্রীর বরাতে দেওয়া তথ্য ভুলবশত পোস্ট করা হয়েছে। এই বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। তবে পরবর্তী সিদ্ধান্ত না দেওয়া পর্যন্ত শনিবারের পাঠদান কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।’  এর আগে একই পেজে শিক্ষা মন্ত্রণালয় শিক্ষামন্ত্রীর বরাতে বলা হয়েছিল, ‘আমাদের এখন বছরে স্কুলের মোট কর্মদিবস ১৮৫টি। এর মধ্যে ২০ দিন নতুন শিক্ষাক্রমের মূল্যায়নের জন্য রাখা হয়েছে। স্কুলের কর্মদিবস যদি আরও কমে যায়, শিক্ষা কার্যক্রম সচল রাখতে প্রয়োজনে শুক্রবারও ক্লাস নেওয়া হবে।’

পাকিস্তানে ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ায় ৩ কর্মকর্তাকে বহিষ্কার করল ভারত


চলতি বছরের মার্চে ভুল করে পাকিস্তানে ব্রহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার ঘটনায় বিমানবাহিনী তিন কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করল ভারত। আজ মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে এ কথা জানিয়েছে দেশটির বিমানবাহিনী।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজারের খবরে বলা হয়, বিবৃতিতে ভারতের বিমানবাহিনী জানিয়েছে, ২০২২ এর ৯ মার্চ একটি ব্রহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র ভুল করে ছোড়ার ঘটনা ঘটে। তদন্তের পর তিন জন কর্মকর্তা এই কাজের জন্য প্রাথমিকভাবে দায়ী। তাদের এই মুহূর্ত থেকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হচ্ছে।

মার্চে পাকিস্তানে ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার পরই ভারতের পক্ষ থেকে দুঃখপ্রকাশ করা হয়। এর পেছনে প্রযুক্তিগত ত্রুটির কথা সেই সময় বলা হয়েছিল। পাশাপাশি তদন্তও শুরু হয়েছিল।

অন্যদিকে, পাকিস্তানের দাবি ছিল, ক্ষেপণাস্ত্রটি তাদের আকাশসীমার ১০০ কিলোমিটার ভেতরে শব্দের চেয়ে তিন গুণ গতিতে আছড়ে পড়ে। ক্ষেপণাস্ত্রে বিস্ফোরক না থাকায় বিস্ফোরণ হয়নি

এই ঘটনার প্রেক্ষিতে পাকিস্তানে ভারতের হাইকমিশনারকে ডেকে পাঠায় ইসলামাবাদ। তার কাছে প্ররোচনাহীনভাবে ভারতের আকাশসীমা লঙ্ঘনের ঘটনায় তীব্র উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়। পাকিস্তান এ ব্যাপারে তদন্তও শুরু করে। সেই তদন্তের প্রতিবেদনে বলা হয়, সেই সময় ক্ষেপণাস্ত্রটি কোনো যাত্রীবাহী বিমানে আঘাত করতে পারত। সেক্ষেত্রে বহু মানুষের প্রাণ যেতে পারত।


মন্তব্যসমূহ