হিজবুল্লাহর ভয়াবহ রকেট হামলা, প্রতিরোধে ব্যর্থ ইসরাইল

লেবানন থেকে ফিলিস্তিনির হাইফা এবং গালিলি অঞ্চলের দিকে অন্তত ৩৫টি রকেট ছোঁড়া হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে ইসরাইলি সামরিক বাহিনী। সেনা সূত্রে জানা গেছে, দক্ষিণ লেবানন থেকে এই রকেট হামলা চালানো হয়, এবং এসব রকেট হাইফা এবং পশ্চিম গালিলির দখলকৃত অঞ্চলে আঘাত হানে। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ইসরাইলি বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কোনো রকেট বিধ্বস্ত করতে সক্ষম হয়নি। হাইফা শহরের বিভিন্ন এলাকায় রকেট হামলার সতর্কবার্তা শোনার খবর পাওয়া গেছে। আল-মায়াদিন টিভি চ্যানেল জানায়, হাইফার উত্তরে আল-কিরিওত এলাকায় একাধিক বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, দখলকৃত পশ্চিম গালিলির ইয়ারা শহরে এক ভবন হিজবুল্লাহর মিসাইল হামলায় পুড়ে যায়। অপরদিকে, আভিভিম, ইয়রাউনসহ ওপরের গালিলির বেশ কয়েকটি শহরে রকেট হামলার সতর্কবার্তা বাজানো হয়। সূত্র: মেহের নিউজ

ফেনীতে সেপটিক ট্যাংক বিস্ফোরণে প্রাণ গেল ৩ ভাইয়ের

 





ফেনীতে সেপটিক ট্যাংক বিস্ফোরণে তিন ভাই নিহত হয়েছেন। আজ মঙ্গলবার সকালে শহরের নাজির রোডের রহুল আমিন ভবনের নিচতলায় এ দুর্ঘটনাটি ঘটে। নিহত তিন ভাই পেশায় শ্রমিক। তাঁরা নির্মাণাধীন ওই ভবনের নিচ তলায় সেপটিক ট্যাংকের ওপরে টিনশেড একটি ঘরে থাকতেন। হঠাৎ বিকট শব্দে ট্যাংকটি বিস্ফোরিত হয়। এতে মারা যান তাঁরা।


নিহতরা হলেন বাগেরহাটের মোড়লগঞ্জ উপজেলার পঞ্চকানন এলাকার বাসিন্দা সৈয়দ আলম মুন্সির তিন ছেলে—আবদুর রহমান মুন্সি, নুরুল ইসলাম মুন্সি ও মনিরুজ্জামান মুন্সি। ফেনী সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. নিজাম উদ্দিন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।


পুলিশ ও ফায়ারসার্ভিস কর্মীরা জানায়, বাড়ির সেপটিক ট্যাংকে জমে থাকা গ্যাস বিকট শব্দে বিস্ফোরিত হয়। এসময় ভবনের নিচতলাসহ দ্বিতীয়তলার ছাদ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। দুজন আহতকে উদ্ধার করে ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁদের মৃত ঘোষণা করেন। অপর একজনকে মৃত অবস্থায় সেপটিক ট্যাংকের ভেতর উদ্ধার করেন ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা।


ফেনী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নিজাম উদ্দিন জানান, নিহতদের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।

মন্তব্যসমূহ