হিজবুল্লাহর ভয়াবহ রকেট হামলা, প্রতিরোধে ব্যর্থ ইসরাইল

লেবানন থেকে ফিলিস্তিনির হাইফা এবং গালিলি অঞ্চলের দিকে অন্তত ৩৫টি রকেট ছোঁড়া হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে ইসরাইলি সামরিক বাহিনী। সেনা সূত্রে জানা গেছে, দক্ষিণ লেবানন থেকে এই রকেট হামলা চালানো হয়, এবং এসব রকেট হাইফা এবং পশ্চিম গালিলির দখলকৃত অঞ্চলে আঘাত হানে। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ইসরাইলি বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কোনো রকেট বিধ্বস্ত করতে সক্ষম হয়নি। হাইফা শহরের বিভিন্ন এলাকায় রকেট হামলার সতর্কবার্তা শোনার খবর পাওয়া গেছে। আল-মায়াদিন টিভি চ্যানেল জানায়, হাইফার উত্তরে আল-কিরিওত এলাকায় একাধিক বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, দখলকৃত পশ্চিম গালিলির ইয়ারা শহরে এক ভবন হিজবুল্লাহর মিসাইল হামলায় পুড়ে যায়। অপরদিকে, আভিভিম, ইয়রাউনসহ ওপরের গালিলির বেশ কয়েকটি শহরে রকেট হামলার সতর্কবার্তা বাজানো হয়। সূত্র: মেহের নিউজ

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে চায় না যুক্তরাষ্ট্র

 





প্রভাবশালী মার্কিন কংগ্রেসম্যান ও পররাষ্ট্র বিষয়ক হাউস কমিটির চেয়ার গ্রেগরি ডব্লিউ মিকস বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে চায় না। যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের মধ্যে চমৎকার সম্পর্ক রয়েছে।


সোমবার নিউইয়র্কের কুইন্স এলাকার একটি রেস্তোরাঁয় তহবিল সংগ্রহ অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, ‘আমরা নিশ্চিত করতে চাই যে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো নিষেধাজ্ঞা আরোপ করছি না এবং আমরা এখনো বাংলাদেশের সরকার ও জনগণের সাথে কাজ করছি।’


প্রখ্যাত আইনজীবী মিকস ১৯৯৮ সাল থেকে মার্কিন প্রতিনিধি ডেমোক্রেটিক পার্টি এবং ২০২১ সাল থেকে পররাষ্ট্র বিষয়ক হাউস কমিটির চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।


তিনি বলেন, ‘আমরা বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো নিষেধাজ্ঞা আরোপ করছি না। নিষেধাজ্ঞাগুলো একটি সংস্থার কিছু ব্যক্তির ওপর আরোপ করা হয়েছে, পুরো সংস্থার ওপর নয়। আমরা সেখানকার পরিস্থিতি খতিয়ে দেখছি।’


মিকস বলেন, বাংলাদেশের অভ্যন্তর ও বাইরের কিছু মহল আরো কর্মকর্তা ও রাজনীতিবিদদের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের জন্য জোরালোভাবে লবিং করছে।


তিনি বলেন, ‘আমরা তাদের কথা অনুযায়ী এটা করব না। এটা সম্ভব নয় এবং আমরা সবকিছু যাচাই-বাছাই করে সঠিক পদক্ষেপ নেব।’


মিকস জানান, মানবাধিকার পরিস্থিতি ও অন্যান্য বিষয় দেখতে তিনি এ বছর বাংলাদেশ সফর করবেন।


তিনি বলেন, ‘সফরের আগে আমি স্টেট ডিপার্টমেন্ট এবং এশিয়া-প্যাসিফিক বিষয়ক কংগ্রেস সাব-কমিটির সাথে কথা বলব। প্রয়োজনে আমরা বাংলাদেশ ইস্যুতে কংগ্রেসে শুনানির ব্যবস্থা করব।’

সূত্র : ইউএনবি

মন্তব্যসমূহ