হিজবুল্লাহর ভয়াবহ রকেট হামলা, প্রতিরোধে ব্যর্থ ইসরাইল

লেবানন থেকে ফিলিস্তিনির হাইফা এবং গালিলি অঞ্চলের দিকে অন্তত ৩৫টি রকেট ছোঁড়া হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে ইসরাইলি সামরিক বাহিনী। সেনা সূত্রে জানা গেছে, দক্ষিণ লেবানন থেকে এই রকেট হামলা চালানো হয়, এবং এসব রকেট হাইফা এবং পশ্চিম গালিলির দখলকৃত অঞ্চলে আঘাত হানে। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ইসরাইলি বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কোনো রকেট বিধ্বস্ত করতে সক্ষম হয়নি। হাইফা শহরের বিভিন্ন এলাকায় রকেট হামলার সতর্কবার্তা শোনার খবর পাওয়া গেছে। আল-মায়াদিন টিভি চ্যানেল জানায়, হাইফার উত্তরে আল-কিরিওত এলাকায় একাধিক বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, দখলকৃত পশ্চিম গালিলির ইয়ারা শহরে এক ভবন হিজবুল্লাহর মিসাইল হামলায় পুড়ে যায়। অপরদিকে, আভিভিম, ইয়রাউনসহ ওপরের গালিলির বেশ কয়েকটি শহরে রকেট হামলার সতর্কবার্তা বাজানো হয়। সূত্র: মেহের নিউজ

আরও এস-৪০০ কিনবে তুরস্ক ,তবে এবার নতুন শর্ত

 



মার্কিন বিরোধিতা উপেক্ষা করে রাশিয়া থেকে আরও এস-৪০০ কিনতে প্রস্তুতি ঘোষণা করেছে তুরস্ক। তবে এবার নতুন শর্ত দিয়েছে আঙ্কারা।


তুরস্কের জাতীয় প্রতিরক্ষা শিল্পের প্রধান ইসমাইল দামির বলেছেন, তারা রাশিয়া থেকে নতুন করে আরও ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা এস-৪০০ কিনতে প্রস্তুত রয়েছেন। তবে শর্ত হলো ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নির্মাণ করতে হবে যৌথভাবে এবং এর প্রযুক্তিও আঙ্কারাকে দিতে হবে।


২০১৭ সালে এস-৪০০ কেনার বিষয়ে রাশিয়ার সঙ্গে আড়াইশ' কোটি ডলারের চুক্তি সই করে তুরস্ক। চুক্তি অনুযায়ী গত বছর এস-৪০০ এর সব সরঞ্জাম তুরস্কের কাছে হস্তান্তর করেছে মস্কো।


তবে তুরস্ক আরও বেশি ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কিনতে চায়। অবশ্য রাশিয়া তুরস্কের এই শর্ত মানবে কিনা তা এখনও স্পষ্ট নয়।


রাশিয়ার কাছ থেকে এস-৪০০ কেনার কারণে আমেরিকার পক্ষ থেকে ব্যাপক চাপ ও হুমকি সহ্য করতে হয়েছে তুরস্ককে। দেশটি মার্কিন চাপের মুখেও সিদ্ধান্তে অটল ছিল।


পার্সটুডে

মন্তব্যসমূহ