হিজবুল্লাহর ভয়াবহ রকেট হামলা, প্রতিরোধে ব্যর্থ ইসরাইল

লেবানন থেকে ফিলিস্তিনির হাইফা এবং গালিলি অঞ্চলের দিকে অন্তত ৩৫টি রকেট ছোঁড়া হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে ইসরাইলি সামরিক বাহিনী। সেনা সূত্রে জানা গেছে, দক্ষিণ লেবানন থেকে এই রকেট হামলা চালানো হয়, এবং এসব রকেট হাইফা এবং পশ্চিম গালিলির দখলকৃত অঞ্চলে আঘাত হানে। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ইসরাইলি বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কোনো রকেট বিধ্বস্ত করতে সক্ষম হয়নি। হাইফা শহরের বিভিন্ন এলাকায় রকেট হামলার সতর্কবার্তা শোনার খবর পাওয়া গেছে। আল-মায়াদিন টিভি চ্যানেল জানায়, হাইফার উত্তরে আল-কিরিওত এলাকায় একাধিক বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, দখলকৃত পশ্চিম গালিলির ইয়ারা শহরে এক ভবন হিজবুল্লাহর মিসাইল হামলায় পুড়ে যায়। অপরদিকে, আভিভিম, ইয়রাউনসহ ওপরের গালিলির বেশ কয়েকটি শহরে রকেট হামলার সতর্কবার্তা বাজানো হয়। সূত্র: মেহের নিউজ

সহিংসতার আশঙ্কায় ঘর-বাড়ি ছেড়ে পালাচ্ছেন মার্কিনিরা




৫৯তম মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন ইতমধ্যে শুরু হয়েছে। নির্বাচনের ফলাফল নিয়ে অসন্তোষ ছড়িয়ে পড়তে পারে যুক্তরাষ্ট্রে। প্রেসিডেন্ট প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং জো বাইডেন ফলাফল না মেনে নিলে রাজ্যে রাজ্যে সহিংসতা ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কায় উৎকণ্ঠা রয়েছেন মার্কিনিরা। রিপাবলিকান এবং ডেমোক্র্যাট সমর্থকরা বিভিন্ন স্থানে ভাঙচুর, লুটপাটসহ নানা অপ্রতিকর ঘটনা ঘটাতে পারে এমন পরিস্থিতি মাথায় রেখে নিজ নিজ এলাকা ছেড়ে নিরাপদ স্থানে ছুটছেন অনেকে।

অনেকে আবার দোকান-পাট, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে এখন থেকেই ব্যবস্থা নিতে শুরু করেছেন। হামলা থেকে বাঁচতে বাড়ির বাইরের দরজা-জানালার গ্লাস বোর্ড দিয়ে ঢেকে দিচ্ছেন। এর মধ্যে রয়েছে বেশ কিছু বড় ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। যেমন স্যাকস, ফিফথ এভিনিউ, নোরডস্ট্রম এবং ফার্মেসি চেইন সিভিএসসহ এরকম আরো অনেক। গত কয়েকদিন ধরেই ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে নানা ধরনের প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নিতে দেখা গেছে। এমন খবর ছড়িয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে।

খবর পাওয়া গেছে, কয়েকটি শহরে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সমর্থক ও বিরোধীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। ভোটের দিন ও পরবর্তী দিনগুলোয় জ্বালাও-পোড়াও ও ভাঙচুরের ভয়ে ঘরবাড়ি ছেলে পালাচ্ছেন সাধারণ মার্কিনিরা।

অনেকে আবার দোকান-পাট, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে এখন থেকেই ব্যবস্থা নিতে শুরু করেছেন। হামলা থেকে বাঁচতে বাড়ির বাইরের দরজা-জানালার গ্লাস বোর্ড দিয়ে ঢেকে দিচ্ছেন। এর মধ্যে রয়েছে বেশ কিছু বড় ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। যেমন স্যাকস, ফিফথ এভিনিউ, নোরডস্ট্রম এবং ফার্মেসি চেইন সিভিএসসহ এরকম আরো অনেক। গত কয়েকদিন ধরেই ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে নানা ধরনের প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নিতে দেখা গেছে। এমন খবর ছড়িয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে।

খবর পাওয়া গেছে, কয়েকটি শহরে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সমর্থক ও বিরোধীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। ভোটের দিন ও পরবর্তী দিনগুলোয় জ্বালাও-পোড়াও ও ভাঙচুরের ভয়ে ঘরবাড়ি ছেলে পালাচ্ছেন সাধারণ মার্কিনিরা।

মন্তব্যসমূহ