গাজার আবাসিক এলাকায় ইসরায়েলের বিমান হামলায় নিহত ৭৩

  যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা উপত্যকার উত্তরে বেইত লাহিয়ার একটি আবাসিক এলাকায় ইসরায়েলি বিমান বাহিনীর  হামলায় কমপক্ষে ৭৩ জন নিহত হয়েছে। গাজার সিভিল ডিফেন্স এজেন্সি এই তথ্য দিয়েছে। তবে ইসরায়েল বলেছে, গাজার একটি ‘সন্ত্রাসী’ লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালানো হয়েছে। খবর এএফপির। সিভিল ডিফেন্স এজেন্সির মুখপাত্র মাহমুদ বাসাল বলেন, ‘গাজার উত্তরে বেইত লাহিয়ার আবাসিক এলাকায় ইসরায়েলি বিমান বাহিনীর হামলার পর আমাদের এজেন্সির কর্মীরা ৭৩ জন শহীদের মরদেহ উদ্ধার করে। এ ঘটনায় আহত হয়েছে আরও অনেকে।’ তিনি আরও বলেন, ‘ধ্বংসস্তুপের নিচে এখনও বেশ কয়েকজন শহীদের মরদেহ রয়ে গেছে।’ মাহমুদ বাসাল জানান, শনিবার (১৯ অক্টোবর) দিনের শেষ ভাগে ইসরায়েলের চালানো ওই হামলায় বেশ কয়েকটি পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গাজার সরকারি গণমাধ্যম মৃতের সংখ্যা নিশ্চিত করে জানিয়েছে, নিহতদের মধ্যে বেশ কয়েকজন নারী ও শিশু রয়েছে। হামলাটি চালানো হয় একটি ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায়। ইসরায়েলের সামরিক কর্তৃপক্ষ বলেছে, প্রতিরক্ষা বিভাগের (আইডিএফ) কাছে আসা তথ্যের সঙ্গে হতাহতের সংখ্যার মিল নেই। তবে, এ বিষয়ে কোনো বিস্তারিত বিবরণও তারা দেয়নি বা কাদের লক্ষ্য করে ওই হামলা চালানো হয়েছ

সহিংসতার আশঙ্কায় ঘর-বাড়ি ছেড়ে পালাচ্ছেন মার্কিনিরা




৫৯তম মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন ইতমধ্যে শুরু হয়েছে। নির্বাচনের ফলাফল নিয়ে অসন্তোষ ছড়িয়ে পড়তে পারে যুক্তরাষ্ট্রে। প্রেসিডেন্ট প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং জো বাইডেন ফলাফল না মেনে নিলে রাজ্যে রাজ্যে সহিংসতা ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কায় উৎকণ্ঠা রয়েছেন মার্কিনিরা। রিপাবলিকান এবং ডেমোক্র্যাট সমর্থকরা বিভিন্ন স্থানে ভাঙচুর, লুটপাটসহ নানা অপ্রতিকর ঘটনা ঘটাতে পারে এমন পরিস্থিতি মাথায় রেখে নিজ নিজ এলাকা ছেড়ে নিরাপদ স্থানে ছুটছেন অনেকে।

অনেকে আবার দোকান-পাট, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে এখন থেকেই ব্যবস্থা নিতে শুরু করেছেন। হামলা থেকে বাঁচতে বাড়ির বাইরের দরজা-জানালার গ্লাস বোর্ড দিয়ে ঢেকে দিচ্ছেন। এর মধ্যে রয়েছে বেশ কিছু বড় ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। যেমন স্যাকস, ফিফথ এভিনিউ, নোরডস্ট্রম এবং ফার্মেসি চেইন সিভিএসসহ এরকম আরো অনেক। গত কয়েকদিন ধরেই ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে নানা ধরনের প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নিতে দেখা গেছে। এমন খবর ছড়িয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে।

খবর পাওয়া গেছে, কয়েকটি শহরে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সমর্থক ও বিরোধীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। ভোটের দিন ও পরবর্তী দিনগুলোয় জ্বালাও-পোড়াও ও ভাঙচুরের ভয়ে ঘরবাড়ি ছেলে পালাচ্ছেন সাধারণ মার্কিনিরা।

অনেকে আবার দোকান-পাট, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে এখন থেকেই ব্যবস্থা নিতে শুরু করেছেন। হামলা থেকে বাঁচতে বাড়ির বাইরের দরজা-জানালার গ্লাস বোর্ড দিয়ে ঢেকে দিচ্ছেন। এর মধ্যে রয়েছে বেশ কিছু বড় ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। যেমন স্যাকস, ফিফথ এভিনিউ, নোরডস্ট্রম এবং ফার্মেসি চেইন সিভিএসসহ এরকম আরো অনেক। গত কয়েকদিন ধরেই ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে নানা ধরনের প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নিতে দেখা গেছে। এমন খবর ছড়িয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে।

খবর পাওয়া গেছে, কয়েকটি শহরে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সমর্থক ও বিরোধীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। ভোটের দিন ও পরবর্তী দিনগুলোয় জ্বালাও-পোড়াও ও ভাঙচুরের ভয়ে ঘরবাড়ি ছেলে পালাচ্ছেন সাধারণ মার্কিনিরা।

মন্তব্যসমূহ