হিজবুল্লাহর ভয়াবহ রকেট হামলা, প্রতিরোধে ব্যর্থ ইসরাইল

লেবানন থেকে ফিলিস্তিনির হাইফা এবং গালিলি অঞ্চলের দিকে অন্তত ৩৫টি রকেট ছোঁড়া হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে ইসরাইলি সামরিক বাহিনী। সেনা সূত্রে জানা গেছে, দক্ষিণ লেবানন থেকে এই রকেট হামলা চালানো হয়, এবং এসব রকেট হাইফা এবং পশ্চিম গালিলির দখলকৃত অঞ্চলে আঘাত হানে। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ইসরাইলি বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কোনো রকেট বিধ্বস্ত করতে সক্ষম হয়নি। হাইফা শহরের বিভিন্ন এলাকায় রকেট হামলার সতর্কবার্তা শোনার খবর পাওয়া গেছে। আল-মায়াদিন টিভি চ্যানেল জানায়, হাইফার উত্তরে আল-কিরিওত এলাকায় একাধিক বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, দখলকৃত পশ্চিম গালিলির ইয়ারা শহরে এক ভবন হিজবুল্লাহর মিসাইল হামলায় পুড়ে যায়। অপরদিকে, আভিভিম, ইয়রাউনসহ ওপরের গালিলির বেশ কয়েকটি শহরে রকেট হামলার সতর্কবার্তা বাজানো হয়। সূত্র: মেহের নিউজ

হোয়াইট হাউসের বাইরে বাইডেন সমর্থকদের উল্লাস

 




মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ফল আসতে শুরু করেছে। এর মধ্যেই মার্কিন প্রেসিডেন্টের দাপ্তরিক ভবন হোয়াইট হাউসের বাইরে সমাবেশ করেছেন ডেমোক্রেটিক দলের প্রেসিডেন্ট প্রার্থী জো বাইডেনের শত শত সমর্থক। স্থানীয় সময় মঙ্গলবার সন্ধ্যায় সেখানে নাচ-গান আর উল্লাসে মেতে ওঠেন সমর্থকরা। তাঁদের আশাবাদ, এবার জয়ের মালা বাইডেনই পরবেন। সংবাদমাধ্যম ওয়াশিংটন পোস্ট এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।


হোয়াইট হাউসের বাইরে যে এলাকায় বাইডেন সমর্থকেরা জড়ো হয়েছেন, সেটিকে সম্প্রতি ‘ব্ল্যাক লাইভস ম্যাটার প্লাজা’ নামকরণ করা হয়।


ব্ল্যাক লাইভস ম্যাটার আন্দোলনে অংশ নেওয়া ম্যারিল্যান্ড অঙ্গরাজ্যের বাসিন্দা ২৭ বছর বয়সী মালিক উইলিয়ামস বলেন, ‘বর্তমান প্রেসিডেন্টের এখান থেকে (হোয়াইট হাউস) বেরিয়ে যাওয়ার সময় হয়েছে বলে আশা করছি। আর এজন্য আগাম উদযাপন করতেই এখানে এসেছি।’


মালিক উইলিয়ামস আরো বলেন, ‘আমি মোটেও উদ্বিগ্ন নই। আমি মনে করি, তিনি (ট্রাম্প) হারবেন এবং এটি তাঁর একটি ঐতিহাসিক পরাজয় হবে।’


এ ছাড়াও বাইডেন সমর্থকদের অনেকেই দূর-দূরান্ত থেকে হোয়াইট হাউসের বাইরে অবস্থান নিয়েছেন। এর মধ্যে রুবি এস্তয় (৪০)  ও তাঁর বন্ধু লেনজা (৩৪) এসেছেন ফ্লোরিডা অঙ্গরাজ্য থেকে। রুবি এস্তয় বলেন, ‘আমরা শক্তি সঞ্চার করতে এখানে এসেছি।’


পেনসিলভানিয়া থেকে আসা ট্রেসি ও ম্যারিল্যান্ডের লরি রিকস জানিয়েছেন, তাঁরা ছুটি নিয়ে এখানে এসেছে। রিকস বলেন, ‘আমাদের দেশে এতদিন যা হয়ে আসছে, তা দেখে আমি অসুস্থ হয়ে পড়েছি।’

মন্তব্যসমূহ