গাজার আবাসিক এলাকায় ইসরায়েলের বিমান হামলায় নিহত ৭৩

  যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা উপত্যকার উত্তরে বেইত লাহিয়ার একটি আবাসিক এলাকায় ইসরায়েলি বিমান বাহিনীর  হামলায় কমপক্ষে ৭৩ জন নিহত হয়েছে। গাজার সিভিল ডিফেন্স এজেন্সি এই তথ্য দিয়েছে। তবে ইসরায়েল বলেছে, গাজার একটি ‘সন্ত্রাসী’ লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালানো হয়েছে। খবর এএফপির। সিভিল ডিফেন্স এজেন্সির মুখপাত্র মাহমুদ বাসাল বলেন, ‘গাজার উত্তরে বেইত লাহিয়ার আবাসিক এলাকায় ইসরায়েলি বিমান বাহিনীর হামলার পর আমাদের এজেন্সির কর্মীরা ৭৩ জন শহীদের মরদেহ উদ্ধার করে। এ ঘটনায় আহত হয়েছে আরও অনেকে।’ তিনি আরও বলেন, ‘ধ্বংসস্তুপের নিচে এখনও বেশ কয়েকজন শহীদের মরদেহ রয়ে গেছে।’ মাহমুদ বাসাল জানান, শনিবার (১৯ অক্টোবর) দিনের শেষ ভাগে ইসরায়েলের চালানো ওই হামলায় বেশ কয়েকটি পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গাজার সরকারি গণমাধ্যম মৃতের সংখ্যা নিশ্চিত করে জানিয়েছে, নিহতদের মধ্যে বেশ কয়েকজন নারী ও শিশু রয়েছে। হামলাটি চালানো হয় একটি ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায়। ইসরায়েলের সামরিক কর্তৃপক্ষ বলেছে, প্রতিরক্ষা বিভাগের (আইডিএফ) কাছে আসা তথ্যের সঙ্গে হতাহতের সংখ্যার মিল নেই। তবে, এ বিষয়ে কোনো বিস্তারিত বিবরণও তারা দেয়নি বা কাদের লক্ষ্য করে ওই হামলা চালানো হয়েছ

৭ মাস ধরে যুবকের পেটেই ছিল মোবাইল ফোন!

 


মিসরের রাজধানী কায়রোতে এক যুবকের পেটে আল্ট্রাসনোগ্রাম করে অদ্ভুত একটি জিনিস দেখতে পেয়েছেন চিকিৎসকরা। পরে হাসান নামে ২৮ বছর বয়সী ওই যুবক জানান, এটি একটি মোবাইল ফোন। গত সাত মাস ধরে মোবাইল ফোনটি ওই যুবকের পেটে ছিল।


হাসান জানান, বন্ধুদের সঙ্গে বাজি ধরে মোবাইল ফোনটি গিলে ফেলেন তিনি। তার ধারণা ছিল এটি তিনি হজম করে ফেলতে পারবেন।


মিসরের সংবাদমাধ্যম ইজিপ্ট টুডে'র প্রতিবেদনে বলা হয়, পেটে মারাত্মক ব্যথা অনুভব করলে হাসান তার ভাই আহমেদকে জানান যে, তিনি অসুস্থ বোধ করছেন। এরপর তাকে হাসপাতালে নেওয়া হয়।


দক্ষিণ কায়রোর আল ওয়াটান নামের ওই বেসরকারি হাসপাতালের চিকিৎসক ডা. মো. আল জহোর বলেন, ‘প্রথমে টিউমার মনে করে অস্ত্রোপচারের জন্য আল্ট্রাসনোগ্রাম করা হয়। কিন্তু এতে দেখা যায়, আস্ত একটি মোবাইল ফোনসেট। এরপর তাকে দ্রুত হাসপাতালের জরুরি অস্ত্রোপচার ইউনিটে স্থানান্তর করা হয়।’


আহমেদ বলেন, ‘তার ভাই হাসান মানসিক রোগে আক্রান্ত এবং দীর্ঘদিন ধরে তার চিকিৎসা চলছে।’


মন্তব্যসমূহ