হিজবুল্লাহর ভয়াবহ রকেট হামলা, প্রতিরোধে ব্যর্থ ইসরাইল

লেবানন থেকে ফিলিস্তিনির হাইফা এবং গালিলি অঞ্চলের দিকে অন্তত ৩৫টি রকেট ছোঁড়া হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে ইসরাইলি সামরিক বাহিনী। সেনা সূত্রে জানা গেছে, দক্ষিণ লেবানন থেকে এই রকেট হামলা চালানো হয়, এবং এসব রকেট হাইফা এবং পশ্চিম গালিলির দখলকৃত অঞ্চলে আঘাত হানে। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ইসরাইলি বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কোনো রকেট বিধ্বস্ত করতে সক্ষম হয়নি। হাইফা শহরের বিভিন্ন এলাকায় রকেট হামলার সতর্কবার্তা শোনার খবর পাওয়া গেছে। আল-মায়াদিন টিভি চ্যানেল জানায়, হাইফার উত্তরে আল-কিরিওত এলাকায় একাধিক বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, দখলকৃত পশ্চিম গালিলির ইয়ারা শহরে এক ভবন হিজবুল্লাহর মিসাইল হামলায় পুড়ে যায়। অপরদিকে, আভিভিম, ইয়রাউনসহ ওপরের গালিলির বেশ কয়েকটি শহরে রকেট হামলার সতর্কবার্তা বাজানো হয়। সূত্র: মেহের নিউজ

করোনা বিধি ভেঙে পার্টির সময় পুলিশের ধাওয়া, নিহত ১৩

 



করোনাভাইরাসের বিস্তার রোধে আরোপিত বিধি-নিষেধ উপেক্ষা করে পেরুর একটি নৈশ ক্লাবে পার্টি করছিলেন স্থানীয়রা। পরে পুলিশের ধাওয়া করে ক্লাবটিতে। পুলিশের ধাওয়ায় পালানোর সময় পদদলিত হয়ে অন্তত ১৩ জন মারা গেছেন। এই ঘটনায় আরো ছয়জন আহত হয়েছেন। এ ছাড়াও ২৩ জনকে আটক করা হয়েছে। শনিবার (২২ আগস্ট) দিবাগত রাতে লিমার থমাস রেস্টোবার ক্লাবে এ ঘটনা ঘটে।


স্থানীয় পুলিশ এবং সরকারি কর্মকর্তারা বলেছেন, শনিবার রাতে লিমার থমাস রেস্টোবার ক্লাবে প্রায় ১২০ জন পার্টিতে অংশ নিয়েছিলেন। ক্লাবের দ্বিতীয় তলার এই পার্টি ভেঙে দিতে পুলিশ অভিযান শুরু করলে লোকজন পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে এ ঘটনা ঘটে।


দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, পার্টিতে অংশ নেয়া অন্তত ২৩ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। করোনাভাইরাসের বিস্তার ঠেকাতে গত মার্চ মাসে দেশটিতে নাইটক্লাব ও বার বন্ধ করে দেয়া হয়। এছাড়া পারিবারিক অনুষ্ঠানেও জনসমাগম ১২ আগস্ট পর্যন্ত নিষিদ্ধ করা হয়। 


পেরুর নারীবিষয়ক মন্ত্রাণালয়ের মন্ত্রী রোজারিও স্যাসিটিয়া এই ঘটনায় ক্ষুব্ধ হয়েছেন। তিনি বলেন, এরকম হওয়াটা উচিত ছিল না। আমরা মহামারিতে রয়েছি, স্বাস্থ্যবিষয়ক জরুরি অবস্থায় আছি। নাইটক্লাবের মালিকদের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবি করছি।


সূত্র: বিবিসি।

মন্তব্যসমূহ