হিজবুল্লাহর ভয়াবহ রকেট হামলা, প্রতিরোধে ব্যর্থ ইসরাইল

লেবানন থেকে ফিলিস্তিনির হাইফা এবং গালিলি অঞ্চলের দিকে অন্তত ৩৫টি রকেট ছোঁড়া হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে ইসরাইলি সামরিক বাহিনী। সেনা সূত্রে জানা গেছে, দক্ষিণ লেবানন থেকে এই রকেট হামলা চালানো হয়, এবং এসব রকেট হাইফা এবং পশ্চিম গালিলির দখলকৃত অঞ্চলে আঘাত হানে। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ইসরাইলি বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কোনো রকেট বিধ্বস্ত করতে সক্ষম হয়নি। হাইফা শহরের বিভিন্ন এলাকায় রকেট হামলার সতর্কবার্তা শোনার খবর পাওয়া গেছে। আল-মায়াদিন টিভি চ্যানেল জানায়, হাইফার উত্তরে আল-কিরিওত এলাকায় একাধিক বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, দখলকৃত পশ্চিম গালিলির ইয়ারা শহরে এক ভবন হিজবুল্লাহর মিসাইল হামলায় পুড়ে যায়। অপরদিকে, আভিভিম, ইয়রাউনসহ ওপরের গালিলির বেশ কয়েকটি শহরে রকেট হামলার সতর্কবার্তা বাজানো হয়। সূত্র: মেহের নিউজ

বিয়ের অনুষ্ঠানে সৌদি হামলায় ২৫ ইয়েমেনি নারী ও শিশু হতাহত; ইরানের নিন্দা




ইয়েমেনের আল-জাউফ এলাকায় বিয়ের অনুষ্ঠানে সৌদি জোটের বোমা হামলায় অন্তত ২৫ জন নিরপরাধ নারী ও শিশু হতাহত হয়েছে। ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরান এই হত্যাকাণ্ডের তীব্র নিন্দা জানিয়ে বলেছে, আন্তর্জাতিক সমাজের নীরবতার সুযোগে সৌদি আররের নেতৃত্বে ইয়েমেনে যুদ্ধাপরাধ চলছে।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র সাইয়্যেদ আব্বাস মুসাভি ইয়েমেনিদের জীবন রক্ষায় এগিয়ে আসতে আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।

তিনি বলেন, যেসব দেশ ঘাতকদের হাতে ধ্বংসাত্মক অস্ত্র ও বোমা তুলে দিচ্ছে তারাও এসব হত্যাকাণ্ডের জন্য দায়ী। আব্বাস মুসাভি আরও বলেছেন, সৌদি জোট ইয়েমেনে নির্বিচারে শিশু হত্যা অব্যাহত রাখলেও রাজনৈতিক চাপ ও অর্থের কাছে নতিস্বীকার করেছে জাতিসংঘ। তারা শিশু ঘাতক দেশগুলোর তালিকা থেকে সৌদি আরবের নাম বাদ দিয়েছে। 

২০১৫ সালের মার্চ থেকে ইয়েমেনে আগ্রাসন চালিয়ে আসছে সৌদি আরব ও সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ কয়েকটি দেশ। আর এসব দেশকে মারণাস্ত্র ও গোয়েন্দা তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও কয়েকটি ইউরোপীয় দেশ।# 

পার্সটুডে

মন্তব্যসমূহ