হিজবুল্লাহর ভয়াবহ রকেট হামলা, প্রতিরোধে ব্যর্থ ইসরাইল

লেবানন থেকে ফিলিস্তিনির হাইফা এবং গালিলি অঞ্চলের দিকে অন্তত ৩৫টি রকেট ছোঁড়া হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে ইসরাইলি সামরিক বাহিনী। সেনা সূত্রে জানা গেছে, দক্ষিণ লেবানন থেকে এই রকেট হামলা চালানো হয়, এবং এসব রকেট হাইফা এবং পশ্চিম গালিলির দখলকৃত অঞ্চলে আঘাত হানে। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ইসরাইলি বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কোনো রকেট বিধ্বস্ত করতে সক্ষম হয়নি। হাইফা শহরের বিভিন্ন এলাকায় রকেট হামলার সতর্কবার্তা শোনার খবর পাওয়া গেছে। আল-মায়াদিন টিভি চ্যানেল জানায়, হাইফার উত্তরে আল-কিরিওত এলাকায় একাধিক বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, দখলকৃত পশ্চিম গালিলির ইয়ারা শহরে এক ভবন হিজবুল্লাহর মিসাইল হামলায় পুড়ে যায়। অপরদিকে, আভিভিম, ইয়রাউনসহ ওপরের গালিলির বেশ কয়েকটি শহরে রকেট হামলার সতর্কবার্তা বাজানো হয়। সূত্র: মেহের নিউজ

লাদাখ থেকে সেনা সরাচ্ছে না চীন, উদ্বিগ্ন ভারত


বারবার প্রতিশ্রুতি দেয়ার পরও লাদাখের নিয়ন্ত্রণরেখার সব এলাকা থেকে সেনা প্রত্যাহার করেনি চীন। উল্টো ভারী অস্ত্রসহ প্রায় ৪০ হাজার সেনা ওই এলাকায় মোতায়েন রেখেছে দেশটি।

সরকারি সূত্রের বরাতে ভারতীয় সম্প্রচারমাধ্যম এনডিটিভি এমনটি দাবি করেছে। দেপসাং মালভূমি, গোগরা ও ফিঙ্গারস অঞ্চলে এখনও চীনা সেনাদের উপস্থিতি রয়েছে বলে দাবি তাদের।


প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সূত্রে সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, গালওয়ান, হটস্প্রিং আর ফিঙ্গার রিজিয়নে শিবির ছেড়ে পেছানোর কোনো লক্ষণ নেই চীনা সেনাদের। উল্টো ওই এলাকা থেকে ভারতীয় বাহিনীর ওপর নজরদারি বাড়াতে ওয়াচ টাওয়ার বানাচ্ছেন তারা।

এ ছাড়া নিজেদের দখলে রাখা ফিঙ্গারস-৪ ও ফিঙ্গারস-৮ এলাকা থেকেও সেনা প্রত্যাহার করতে চাইছে না চীন।

গত ১৫ জুন লাদাখ সীমান্তের গালওয়ান উপত্যকায় চীন ও ভারতীয় সেনাদের মধ্যে প্রাণঘাতী সংঘাতের পর কূটনৈতিক এবং সামরিক পর্যায়ে বেশ কয়েক দফা আলোচনা করেছে উভয়পক্ষ।

এসব আলোচনায় নিয়ন্ত্রণরেখা থেকে সেনা প্রত্যাহারে সম্মত হওয়ার পাশাপাশি দুই দেশই এ প্রক্রিয়া পর্যবেক্ষণে রাখার কথা জানায়।

মন্তব্যসমূহ