হিজবুল্লাহর ভয়াবহ রকেট হামলা, প্রতিরোধে ব্যর্থ ইসরাইল

লেবানন থেকে ফিলিস্তিনির হাইফা এবং গালিলি অঞ্চলের দিকে অন্তত ৩৫টি রকেট ছোঁড়া হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে ইসরাইলি সামরিক বাহিনী। সেনা সূত্রে জানা গেছে, দক্ষিণ লেবানন থেকে এই রকেট হামলা চালানো হয়, এবং এসব রকেট হাইফা এবং পশ্চিম গালিলির দখলকৃত অঞ্চলে আঘাত হানে। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ইসরাইলি বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কোনো রকেট বিধ্বস্ত করতে সক্ষম হয়নি। হাইফা শহরের বিভিন্ন এলাকায় রকেট হামলার সতর্কবার্তা শোনার খবর পাওয়া গেছে। আল-মায়াদিন টিভি চ্যানেল জানায়, হাইফার উত্তরে আল-কিরিওত এলাকায় একাধিক বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, দখলকৃত পশ্চিম গালিলির ইয়ারা শহরে এক ভবন হিজবুল্লাহর মিসাইল হামলায় পুড়ে যায়। অপরদিকে, আভিভিম, ইয়রাউনসহ ওপরের গালিলির বেশ কয়েকটি শহরে রকেট হামলার সতর্কবার্তা বাজানো হয়। সূত্র: মেহের নিউজ

১৬ দিন পরপর পৃথিবীতে সিগনাল পাঠাচ্ছে এলিয়েনরা!



১৬ দিন পরপর পৃথিবীতে ৫০ কোটি আলোকবর্ষ দূরের গ্যালাক্সি থেকে ক্রমাগত আসছে রহস্যময় রেডিও সংকেত। গত ৪০৯ দিন ধরে প্রতি ১৬ দিন পরপর এ সংকেত পাঠানো হচ্ছে।

মহাকাশ গবেষণায় ব্যবহৃত শক্তিশালী টেলিস্কোপে ধরা পড়েছে এ ঘটনা।

এই সংকেতগুলোর অদ্ভুত মিল শনাক্ত করেছে দ্য কানাডিয়ান হাইড্রোজেন ইনটেনসিটি ম্যাপিং এক্সপেরিমেন্ট বা ফাস্ট রেডিও বার্স্ট (এফআরবি) প্রজেক্ট। টেলিস্কোপ দিয়ে এটি শনাক্ত করেন কানাডা ও যুক্তরাজ্যের বিজ্ঞানীরা।

গত ১২ ফেব্রুয়ারি বুধবার এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংবাদমাধ্যম সিএনএন

সাধারণত দূরবর্তী বস্তুর অস্তিত্ব জানতে রেডিও সংকেত ব্যবহার করা হয়। তবে নিয়মিত বিরতিতে এমন সংকেত বিজ্ঞানীদের ভাবতে বাধ্য করেছে যে, সত্যিই কি তাহলে ভিনগ্রহের প্রাণী বা এলিয়েনরা মানুষের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করছে!

মহাশূন্য থেকে পৃথিবীতে রেডিও সংকেত ভেসে আসার ঘটনা এটাই প্রথম নয়। তবে এবারের ঘটনার বিশেষত্ব হচ্ছে, ইতোপূর্বে বিভিন্ন সময়ে এ ধরনের সংকেত শোনা গেলেও এমন নিয়মিত বিরতিতে এ ধরনের ঘটনা আগে দেখা যায়নি।


এফআরবি জানিয়েছে, ২০১৮ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর থেকে ২০১৯ সালের ৩০ অক্টোবর পর্যন্ত এমন সংকেত পেয়েছে তারা। ঘণ্টায় একবার বা দুইবার করে টানা ৪ দিন পৃথিবীতে আসে এই সংকেত। এরপর টানা ১২ দিন চুপ থাকে এটি।

অর্থাৎ, মোট ১৬ দিনের একটি চ’ক্র মেনে পৃথিবীতে এই সংকেত পাঠানো হচ্ছে। র’হ’স্যময় এ সংকেতটি ঠিক কোথা থেকে আসছে এখন পর্যন্ত তা শনাক্ত করতে পারেননি বিজ্ঞানীরা।

মন্তব্যসমূহ