গাজার আবাসিক এলাকায় ইসরায়েলের বিমান হামলায় নিহত ৭৩

  যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা উপত্যকার উত্তরে বেইত লাহিয়ার একটি আবাসিক এলাকায় ইসরায়েলি বিমান বাহিনীর  হামলায় কমপক্ষে ৭৩ জন নিহত হয়েছে। গাজার সিভিল ডিফেন্স এজেন্সি এই তথ্য দিয়েছে। তবে ইসরায়েল বলেছে, গাজার একটি ‘সন্ত্রাসী’ লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালানো হয়েছে। খবর এএফপির। সিভিল ডিফেন্স এজেন্সির মুখপাত্র মাহমুদ বাসাল বলেন, ‘গাজার উত্তরে বেইত লাহিয়ার আবাসিক এলাকায় ইসরায়েলি বিমান বাহিনীর হামলার পর আমাদের এজেন্সির কর্মীরা ৭৩ জন শহীদের মরদেহ উদ্ধার করে। এ ঘটনায় আহত হয়েছে আরও অনেকে।’ তিনি আরও বলেন, ‘ধ্বংসস্তুপের নিচে এখনও বেশ কয়েকজন শহীদের মরদেহ রয়ে গেছে।’ মাহমুদ বাসাল জানান, শনিবার (১৯ অক্টোবর) দিনের শেষ ভাগে ইসরায়েলের চালানো ওই হামলায় বেশ কয়েকটি পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গাজার সরকারি গণমাধ্যম মৃতের সংখ্যা নিশ্চিত করে জানিয়েছে, নিহতদের মধ্যে বেশ কয়েকজন নারী ও শিশু রয়েছে। হামলাটি চালানো হয় একটি ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায়। ইসরায়েলের সামরিক কর্তৃপক্ষ বলেছে, প্রতিরক্ষা বিভাগের (আইডিএফ) কাছে আসা তথ্যের সঙ্গে হতাহতের সংখ্যার মিল নেই। তবে, এ বিষয়ে কোনো বিস্তারিত বিবরণও তারা দেয়নি বা কাদের লক্ষ্য করে ওই হামলা চালানো হয়েছ

১৬ দিন পরপর পৃথিবীতে সিগনাল পাঠাচ্ছে এলিয়েনরা!



১৬ দিন পরপর পৃথিবীতে ৫০ কোটি আলোকবর্ষ দূরের গ্যালাক্সি থেকে ক্রমাগত আসছে রহস্যময় রেডিও সংকেত। গত ৪০৯ দিন ধরে প্রতি ১৬ দিন পরপর এ সংকেত পাঠানো হচ্ছে।

মহাকাশ গবেষণায় ব্যবহৃত শক্তিশালী টেলিস্কোপে ধরা পড়েছে এ ঘটনা।

এই সংকেতগুলোর অদ্ভুত মিল শনাক্ত করেছে দ্য কানাডিয়ান হাইড্রোজেন ইনটেনসিটি ম্যাপিং এক্সপেরিমেন্ট বা ফাস্ট রেডিও বার্স্ট (এফআরবি) প্রজেক্ট। টেলিস্কোপ দিয়ে এটি শনাক্ত করেন কানাডা ও যুক্তরাজ্যের বিজ্ঞানীরা।

গত ১২ ফেব্রুয়ারি বুধবার এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংবাদমাধ্যম সিএনএন

সাধারণত দূরবর্তী বস্তুর অস্তিত্ব জানতে রেডিও সংকেত ব্যবহার করা হয়। তবে নিয়মিত বিরতিতে এমন সংকেত বিজ্ঞানীদের ভাবতে বাধ্য করেছে যে, সত্যিই কি তাহলে ভিনগ্রহের প্রাণী বা এলিয়েনরা মানুষের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করছে!

মহাশূন্য থেকে পৃথিবীতে রেডিও সংকেত ভেসে আসার ঘটনা এটাই প্রথম নয়। তবে এবারের ঘটনার বিশেষত্ব হচ্ছে, ইতোপূর্বে বিভিন্ন সময়ে এ ধরনের সংকেত শোনা গেলেও এমন নিয়মিত বিরতিতে এ ধরনের ঘটনা আগে দেখা যায়নি।


এফআরবি জানিয়েছে, ২০১৮ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর থেকে ২০১৯ সালের ৩০ অক্টোবর পর্যন্ত এমন সংকেত পেয়েছে তারা। ঘণ্টায় একবার বা দুইবার করে টানা ৪ দিন পৃথিবীতে আসে এই সংকেত। এরপর টানা ১২ দিন চুপ থাকে এটি।

অর্থাৎ, মোট ১৬ দিনের একটি চ’ক্র মেনে পৃথিবীতে এই সংকেত পাঠানো হচ্ছে। র’হ’স্যময় এ সংকেতটি ঠিক কোথা থেকে আসছে এখন পর্যন্ত তা শনাক্ত করতে পারেননি বিজ্ঞানীরা।

মন্তব্যসমূহ