হিজবুল্লাহর ভয়াবহ রকেট হামলা, প্রতিরোধে ব্যর্থ ইসরাইল

লেবানন থেকে ফিলিস্তিনির হাইফা এবং গালিলি অঞ্চলের দিকে অন্তত ৩৫টি রকেট ছোঁড়া হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে ইসরাইলি সামরিক বাহিনী। সেনা সূত্রে জানা গেছে, দক্ষিণ লেবানন থেকে এই রকেট হামলা চালানো হয়, এবং এসব রকেট হাইফা এবং পশ্চিম গালিলির দখলকৃত অঞ্চলে আঘাত হানে। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ইসরাইলি বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কোনো রকেট বিধ্বস্ত করতে সক্ষম হয়নি। হাইফা শহরের বিভিন্ন এলাকায় রকেট হামলার সতর্কবার্তা শোনার খবর পাওয়া গেছে। আল-মায়াদিন টিভি চ্যানেল জানায়, হাইফার উত্তরে আল-কিরিওত এলাকায় একাধিক বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, দখলকৃত পশ্চিম গালিলির ইয়ারা শহরে এক ভবন হিজবুল্লাহর মিসাইল হামলায় পুড়ে যায়। অপরদিকে, আভিভিম, ইয়রাউনসহ ওপরের গালিলির বেশ কয়েকটি শহরে রকেট হামলার সতর্কবার্তা বাজানো হয়। সূত্র: মেহের নিউজ

শিশুকে ধর্ষণ, ধর্ষককে প্রকাশ্যে পুড়িয়ে মারল গ্রামবাসী! (ভিডিও)



ছয় বছরের এক শিশুকে ধর্ষণ করে খুন করার অভিযোগ উঠেছিল এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে। সেই অভিযুক্ত ব্যক্তিকে শাস্তি দিতে পেট্রল ঢেলে প্রকাশ্যে পুড়িয়ে মারলেন গ্রামবাসী। সম্প্রতি এ ঘটনা ঘটেছে মেক্সিকোর ছিয়াপাস প্রদেশের একটি গ্রামে।

ছয় বছরের ওই শিশুর খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না। নিখোঁজ থাকার পরদিন ওই শিশুর দেহ গ্রামের রাস্তার ধারে পড়ে থাকতে দেখা যায়। এ ঘটনার আলফ্রেডো রবলেরো নামের ওই ব্যক্তিকেই সবাই সন্দেহ করতে থাকেন। শিশুর পরিবারের লোকজন অভিযুক্তকে ধরে পুলিশের কাছে নিয়ে যাচ্ছিলেন তখন তাদের হাত থেকে আলফ্রেডোকে ছিনিয়ে নেন ক্ষিপ্ত গ্রামবাসীরা।

তারপর তাকে একটি খুঁটিতে বেঁধে ফেলেন তারা। সেখানেই অভিযুক্তর গায়ে ঢালা হয় পেট্রল। তার পর লাগিয়ে দেয়া হয় আগুন। সবার সামনেই জ্বলতে জ্বলতে শেষ হয়ে যান আলফ্রেডো। সেই ঘটনার ভিডিও এখন ছড়িয়ে পড়েছে সোশ্যাল মিডিয়ার বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে। তারপরই বিষয়টি নিয়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন নেটিজেনরা।

আলফ্রেডোর আগুন লাগানোর খবর পেয়ে সেখানে পৌঁছেছিল পুলিশ। তবুও আলফ্রেডোর জীবন বাঁচানো যায়নি। আলফ্রেডোই ওই শিশুকে ধর্ষণ করে খুন করেছিলেন কি না সে ব্যাপারেও নিশ্চিত কোনো প্রমাণ পুলিশকে দিতে পারেননি গ্রামবাসীরা। আইন নিজেদের হাতে তুলে নেওয়ার জন্য গ্রামবাসীদের বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে তা এখনও জানা সম্ভব হয়নি।

সূত্র: আনন্দবাজার

মন্তব্যসমূহ