হিজবুল্লাহর ভয়াবহ রকেট হামলা, প্রতিরোধে ব্যর্থ ইসরাইল

লেবানন থেকে ফিলিস্তিনির হাইফা এবং গালিলি অঞ্চলের দিকে অন্তত ৩৫টি রকেট ছোঁড়া হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে ইসরাইলি সামরিক বাহিনী। সেনা সূত্রে জানা গেছে, দক্ষিণ লেবানন থেকে এই রকেট হামলা চালানো হয়, এবং এসব রকেট হাইফা এবং পশ্চিম গালিলির দখলকৃত অঞ্চলে আঘাত হানে। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ইসরাইলি বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কোনো রকেট বিধ্বস্ত করতে সক্ষম হয়নি। হাইফা শহরের বিভিন্ন এলাকায় রকেট হামলার সতর্কবার্তা শোনার খবর পাওয়া গেছে। আল-মায়াদিন টিভি চ্যানেল জানায়, হাইফার উত্তরে আল-কিরিওত এলাকায় একাধিক বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়। জায়নিস্ট গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, দখলকৃত পশ্চিম গালিলির ইয়ারা শহরে এক ভবন হিজবুল্লাহর মিসাইল হামলায় পুড়ে যায়। অপরদিকে, আভিভিম, ইয়রাউনসহ ওপরের গালিলির বেশ কয়েকটি শহরে রকেট হামলার সতর্কবার্তা বাজানো হয়। সূত্র: মেহের নিউজ

আমাজনের উড়ন্ত গুদামঘর থেকে জিনিস নিয়ে আসবে ড্রোন

আমাজন এমন এক উড়ন্ত ওয়্যারহাউস বা গুদামঘরের পেটেন্টের জন্য আবেদন করেছে যেখান থেকে তারা ড্রোনের মাধ্যমে মানুষের ঘরে ঘরে জিনিসপত্র পৌঁছে দেয়ার পরিকল্পনা করছে।
আমাজনের পরিকল্পনা হচ্ছে বিশাল এয়ারশিপ বা উড়োযান দিয়ে তারা এই ওয়্যারহাউসগুলো বিভিন্ন জায়গায় নিয়ে যাবে। বিশেষ করে সেসব জায়গায় যেখানে কোন পণ্যের বেশি ভালো চাহিদা রয়েছে। এরপর সেখান থেকে আকাশপথে ড্রোন দিয়ে এসব পণ্য মানুষের কাছে পৌঁছে দেয়া হবে।
আমাজন বলছে, বড় বড় খেলাধূলার ইভেন্টের সময় এরকম উড়ন্ত এয়ারশিপ থেকে খাবার বা ড্রিংক সরবরাহ করা যেতে পারে।
উল্লেখ্য অনলাইনে জিনিসপত্র বিক্রির ক্ষেত্রে আমাজন বিশ্বের শীর্ষ কোম্পানিগুলোর একটি। বহুদিন ধরেই তারা চেষ্টা করছে ড্রোন ব্যবহার করে কিভাবে দ্রুত মানুষের কাছে পণ্য পৌঁছে দেয়া যায়।
এ মাসের শুরুতে ক্যামব্রিজে তারা বাণিজ্যিকভাবে এই কাজে ড্রোনের ব্যবহার শুরু করেছে।
আমাজন বলছে, মাটিতে থাকা কোন গুদামঘরের চাইতে উড়ন্ত গুদামঘর থেকে ড্রোন ব্যবহার করে অনেক দ্রুত পণ্য সরবরাহ করা সম্ভব।
আমাজনের মতো আরও অনেক কোম্পানি ড্রোনের এরকম ব্যবহার নিয়ে পরীক্ষা চালাচ্ছে। কিন্তু এসব ড্রোন খুব বেশি পথ পাড়ি দিতে পারে না তাদের ব্যাটারির শক্তি ফুরিয়ে যায় বলে।
তবে আমাজন দাবি করছে তাদের প্রযুক্তি এক্ষেত্রে অনেক এগিয়ে আছে। বিবিসি

মন্তব্যসমূহ